Section 41 of SRA : ধারা ৪১: নিষেধাজ্ঞা কখন প্রত্যাখ্যাত হবে
The Specific Relief Act 1963
Summary
ধারা ৪১ অনুসারে, কিছু পরিস্থিতিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া যাবে না। যেমন: চলমান বিচারিক কার্যক্রম থেকে বিরত রাখা, অন্য আদালতে মামলা শুরু বা চালানো থেকে বিরত রাখা, আইনসভায় আবেদন করা থেকে বিরত রাখা, ফৌজদারি কার্যক্রমে বাধা দেওয়া ইত্যাদি। এছাড়া, যদি চুক্তির লঙ্ঘন বিশেষভাবে বাধ্য করা না যায়, বা উপদ্রবের কারণ স্পষ্ট না হয়, বা আবেদনকারী নিজেই লঙ্ঘন মেনে নেয়, তাহলে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া যাবে না। অবশেষে, যদি আবেদনকারী ব্যক্তিগত স্বার্থ না রাখেন বা আদালতের সহযোগিতার অধিকার হারিয়ে ফেলেন, তাতেও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া যাবে না।
JavaScript did not load properly
Some content might be missing or broken. Please try disabling content blockers or use a different browser like Chrome, Safari or Firefox.
Explanation using Example
নির্দিষ্ট ত্রাণ আইন, ১৯৬৩ এর ধারা ৪১ এর উদাহরণ:
ধরুন একজন বাড়ির মালিক, মি. শর্মা, আবিষ্কার করেন যে তার প্রতিবেশী, মি. গুপ্ত, তার বাড়ির সম্প্রসারণ করার পরিকল্পনা করছেন যা মি. শর্মার মনোরম দৃশ্যকে অবরুদ্ধ করবে। মি. শর্মা চান মি. গুপ্তকে সম্প্রসারণ নির্মাণ থেকে বিরত রাখতে এবং একটি নিষেধাজ্ঞা চাওয়ার বিবেচনা করেন।
তবে, নির্দিষ্ট ত্রাণ আইন, ১৯৬৩ এর ধারা ৪১(e) অনুযায়ী, এমন একটি চুক্তির লঙ্ঘন রোধ করতে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা যাবে না যার কার্যকারিতা বিশেষভাবে বাধ্য করা হবে না। যেহেতু প্রতিবেশীদের মধ্যে দৃশ্য সম্পর্কে চুক্তিটি আদালতের দ্বারা বিশেষভাবে বাধ্য করা যাবে না (এটি একটি ব্যক্তিগত পছন্দ, আইনগত অধিকার নয়), মি. শর্মা এই ভিত্তিতে নিষেধাজ্ঞা পেতে পারেন না।
অতিরিক্তভাবে, যদি মি. শর্মা দীর্ঘদিন ধরে মি. গুপ্তের নির্মাণ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানেন এবং এটি নিয়ে কোন পদক্ষেপ না নিয়ে থাকেন, ধারা ৪১(g) অনুযায়ী, তিনি চলমান লঙ্ঘনের জন্য তার সম্মতির কারণে নিষেধাজ্ঞা চাইতে পারেন না।